করোনায় আরও ৩৬ জনের মৃত্যু
আরও শনাক্ত ১৯০৮ : মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬ হাজার ৫৮০
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: রোববার, ২৯ নভেম্বর, ২০২০, ১০:৪৯ পিএম আপডেট: ২৮.১১.২০২০ ১১:০৭ পিএম 
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে মোট মৃতের সংখ্যা ৬ হাজার ৫৮০ জনে দাঁড়াল। শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত শনাক্ত ১ হাজার ৯০৮ জনকে নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লাখ ৬০ হাজার ৬১৯ জন। বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ২ হাজার ২০৯ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাতে সুস্থ রোগীর মোট সংখ্যা বেড়ে ৩ লাখ ৭৫ হাজার ৮৮৫ জন হয়েছে। শনিবার প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদফতর দেশের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সর্বশেষ এ তথ্য জানিয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১১৮টি ল্যাবে ১৪ হাজার ৬৪৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ২৭ লাখ ৪৩ হাজার ৫৯২টি নমুনা। ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬২ শতাংশ। এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮১ দশমিক ৬০ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
যারা মারা গেছে তাদের মধ্যে পুরুষ ২৮ ও নারী আটজন। তাদের প্রত্যেকেই হাসপাতালে মারা গেছে। তাদের মধ্যে ২৩ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি। ১০ জনের বয়স ৫১-৬০ বছরের মধ্যে, একজনের বয়স ৪১-৫০ বছরের মধ্যে, এক জনের বয়স ২১-৩০ বছরের মধ্যে এবং একজনের বয়স ১১-২০ বছরের মধ্যে ছিল। মৃতদের মধ্যে ৩০ জন ঢাকা বিভাগের, তিনজন খুলনা বিভাগের, একজন করে মোট দুজন বরিশাল ও রংপুর বিভাগের বাসিন্দা ছিল। দেশে এ পর্যন্ত মারা যাওয়া ৬ হাজার ৫৮০ জনের মধ্যে ৫ হাজার ৫২ জনই পুরুষ এবং ১ হাজার ৫৩০ জন নারী। তাদের মধ্যে ৩ হাজার ৪৯২ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি। এ ছাড়াও ১ হাজার ৭২০ জনের বয়স ৫১-৬০ বছরের মধ্যে, ৭৯৫ জনের বয়স ৪১-৫০ বছরের মধ্যে, ৩৪২ জনের বয়স ৩১-৪০ বছরের মধ্যে, ১৪৭ জনের বয়স ২১-৩০ বছরের মধ্যে, ৫৩ জনের বয়স ১১-২০ বছরের মধ্যে এবং ৩১ জনের বয়স ছিল ১০ বছরের কম। এর মধ্যে ৩ হাজার ৫১৭ জন ঢাকা বিভাগের, ১ হাজার ২৫৪ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ৪০১ জন রাজশাহী বিভাগের, ৪৯৫ জন খুলনা বিভাগের, ২১৯ জন বরিশাল বিভাগের, ২৬৪ জন সিলেট বিভাগের, ২৯৮ জন রংপুর বিভাগের এবং ১৩২ জন ময়মনসিংহ বিভাগের বাসিন্দা ছিল।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ৮ মার্চ। এর মধ্যে ২ জুলাই ৪ হাজার ১৯ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়, যা এক দিনের সর্বোচ্চসংখ্যক শনাক্ত। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এর মধ্যে ৩০ জুন এক দিনেই ৬৪ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়, যা এক দিনে সর্বাধিক মৃত্যু। জনস হপকিন্স বিশ^বিদ্যালয়ের তালিকায় বিশে^ শনাক্তের দিক থেকে ২৫তম স্থানে আছে বাংলাদেশ, আর মৃতের সংখ্যায় রয়েছে ৩৩তম অবস্থানে।
যারা মারা গেছে তাদের মধ্যে পুরুষ ২৮ ও নারী আটজন। তাদের প্রত্যেকেই হাসপাতালে মারা গেছে। তাদের মধ্যে ২৩ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি। ১০ জনের বয়স ৫১-৬০ বছরের মধ্যে, একজনের বয়স ৪১-৫০ বছরের মধ্যে, এক জনের বয়স ২১-৩০ বছরের মধ্যে এবং একজনের বয়স ১১-২০ বছরের মধ্যে ছিল। মৃতদের মধ্যে ৩০ জন ঢাকা বিভাগের, তিনজন খুলনা বিভাগের, একজন করে মোট দুজন বরিশাল ও রংপুর বিভাগের বাসিন্দা ছিল। দেশে এ পর্যন্ত মারা যাওয়া ৬ হাজার ৫৮০ জনের মধ্যে ৫ হাজার ৫২ জনই পুরুষ এবং ১ হাজার ৫৩০ জন নারী। তাদের মধ্যে ৩ হাজার ৪৯২ জনের বয়স ছিল ৬০ বছরের বেশি। এ ছাড়াও ১ হাজার ৭২০ জনের বয়স ৫১-৬০ বছরের মধ্যে, ৭৯৫ জনের বয়স ৪১-৫০ বছরের মধ্যে, ৩৪২ জনের বয়স ৩১-৪০ বছরের মধ্যে, ১৪৭ জনের বয়স ২১-৩০ বছরের মধ্যে, ৫৩ জনের বয়স ১১-২০ বছরের মধ্যে এবং ৩১ জনের বয়স ছিল ১০ বছরের কম। এর মধ্যে ৩ হাজার ৫১৭ জন ঢাকা বিভাগের, ১ হাজার ২৫৪ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, ৪০১ জন রাজশাহী বিভাগের, ৪৯৫ জন খুলনা বিভাগের, ২১৯ জন বরিশাল বিভাগের, ২৬৪ জন সিলেট বিভাগের, ২৯৮ জন রংপুর বিভাগের এবং ১৩২ জন ময়মনসিংহ বিভাগের বাসিন্দা ছিল।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ৮ মার্চ। এর মধ্যে ২ জুলাই ৪ হাজার ১৯ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়, যা এক দিনের সর্বোচ্চসংখ্যক শনাক্ত। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। এর মধ্যে ৩০ জুন এক দিনেই ৬৪ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়, যা এক দিনে সর্বাধিক মৃত্যু। জনস হপকিন্স বিশ^বিদ্যালয়ের তালিকায় বিশে^ শনাক্তের দিক থেকে ২৫তম স্থানে আছে বাংলাদেশ, আর মৃতের সংখ্যায় রয়েছে ৩৩তম অবস্থানে।
কোন মন্তব্য নেই